দীর্ঘ সাড়ে তিন বছর পর জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার হলো মিয়ানমারে। জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে আজ বৃহস্পতিবার দেশটি থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার ঘোষণা দেয় জান্তা সরকার। ক্ষমতাসীন সামরিক সরকারের প্রধান জেনারেল মিন অং হ্লেইং এ সংক্রান্ত একটি লিখিত আদেশ জারি করেন।
সাংবাদিকদের উদ্দেশে এক অডিও বার্তায় জান্তা মুখপাত্র জৌ মিন তুন জরুরি অবস্থা প্রত্যাহারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘বহুদলীয় গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির পথ সুগম করতে পার্লামেন্ট নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। নির্বাচন সামনে রেখে বৃহস্পতিবার থেকে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার করা হলো। আগামী ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচন।’
এর আগে গত ৮ মার্চ এক অনুষ্ঠানে জান্তাপ্রধান মিন অং হ্লেইং ঘোষণা দিয়েছিলেন, আগামী ডিসেম্বর কিংবা ২০২৬ সালের মধ্যে মিয়ানমারে নির্বাচন হবে। জৌ মিন তুনের অডিও বার্তাতেও সেই ইঙ্গিত পাওয়া গেল। নির্বাচনের তারিখ অবশ্য এখনো জানা যায়নি।
মিয়ানমারে সবশেষ নির্বাচন হয়েছিল ২০২০ সালের নভেম্বরে। সেই নির্বাচনে ভোট কারচুপির অভিযোগ তুলে ২০২১ সালের ১ নভেম্বর অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করে মিয়ানমার সেনাবাহিনী এবং দেশজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি করে। ক্ষমতা দখলের পর সামরিক সরকারের প্রধান হন সেনাপ্রধান জেনারেল মিন অং হ্লেইং।
অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয় মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চি নেতৃত্বাধীন এনএলডি সরকার। গ্রেপ্তার হন সু চি ও তাঁর দলের বিভিন্ন স্তরের কয়েক হাজার নেতা-কর্মী। এর পর থেকে দেশজুড়ে জান্তাবিরোধী বিক্ষোভ শুরু হয়। এতে হাজারো মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন।
সাংবাদিকদের উদ্দেশে এক অডিও বার্তায় জান্তা মুখপাত্র জৌ মিন তুন জরুরি অবস্থা প্রত্যাহারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘বহুদলীয় গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির পথ সুগম করতে পার্লামেন্ট নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। নির্বাচন সামনে রেখে বৃহস্পতিবার থেকে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার করা হলো। আগামী ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচন।’
এর আগে গত ৮ মার্চ এক অনুষ্ঠানে জান্তাপ্রধান মিন অং হ্লেইং ঘোষণা দিয়েছিলেন, আগামী ডিসেম্বর কিংবা ২০২৬ সালের মধ্যে মিয়ানমারে নির্বাচন হবে। জৌ মিন তুনের অডিও বার্তাতেও সেই ইঙ্গিত পাওয়া গেল। নির্বাচনের তারিখ অবশ্য এখনো জানা যায়নি।
মিয়ানমারে সবশেষ নির্বাচন হয়েছিল ২০২০ সালের নভেম্বরে। সেই নির্বাচনে ভোট কারচুপির অভিযোগ তুলে ২০২১ সালের ১ নভেম্বর অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করে মিয়ানমার সেনাবাহিনী এবং দেশজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি করে। ক্ষমতা দখলের পর সামরিক সরকারের প্রধান হন সেনাপ্রধান জেনারেল মিন অং হ্লেইং।
অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয় মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চি নেতৃত্বাধীন এনএলডি সরকার। গ্রেপ্তার হন সু চি ও তাঁর দলের বিভিন্ন স্তরের কয়েক হাজার নেতা-কর্মী। এর পর থেকে দেশজুড়ে জান্তাবিরোধী বিক্ষোভ শুরু হয়। এতে হাজারো মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন।